নিজস্ব প্রতিবেদক:
মিয়ানমার সীমান্ত পথ দিয়ে বন্ধ হচেছ না মাদক চোরাচালান। গত দুই মাসে হাজার কোটি টাকার মাদক চোরাচালানিদের মাধ্যমে দেশে প্রবশ করেছে বলে খবর পাওয়া গেছে। মাদক চোরাচালানের ট্রানজিট পয়েন্ট হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে টেকনাফ কক্সবাজার চট্টগ্রামসহ দেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলে মিয়ানমার সীমান্ত। আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সাঁড়াশি অভিযান অব্যাহত থাকলেও কিছুতেই বন্ধ হচ্ছে না মাদক চোরাচালান। মাদক প্রতিরোধে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী যেমন হিমশিম খাচ্ছে- তেমনি উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েছেন দেশের সচেতন মহল।
কক্সবাজার জেলার র্সবত্র চলছে এখন ইয়াবার ছড়াছড়ি। টেকনাফ সীমান্ত এলাকা যেন এখন ইয়াবার কারখানায় পরিণত হয়েছে! হাত বাড়ালেই পাওয়া যায় ইয়াবাসহ বিভিন্ন প্রকার মাদক। পানের দোকান থেকে শুরু করে সবখানে ইয়াবা নামক মাদকটি পাওয়া যায় অহরহ। আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর কঠোর নজরদারির পরও কীভাবে বানের পানির মত দেশের সীমান্ত পাড়ি দিয়ে অনুপ্রবেশ ঘটাচ্ছে ইয়াবার বড় বড় চালানগুলো মাদকের গডফাদার নামক দেশদ্রেুাহীরা তা ভাবিয়ে তুলেছে দেশের সচেতন মহলকে। আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর সাঁড়াশি অভিযান অব্যাহত থাকলেও একের পর এক মালিকবিহীন ইয়াবা আটক নিয়ে সাধারণদের মাঝে যেমন কৌতূহলের সৃষ্টি হয়েছে। তেমনি আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর ব্যাপারে মানুষের মধ্যে দেখা দিয়েছে আস্তা সংকট। প্রতিদিন সীমান্তে বা সড়কে কোথাও না কোথাও ছোট-বড় ইয়াবার চালান আইন-শৃঙ্খলাবাহিনী আটক করতে সক্ষম হলেও ধরাছোঁয়ার বাইরে রয়ে যাচ্ছে মূল পাচারকারী ও রাঘববোয়াল গড ফাদাররা।
রামু ব্যাটালিয়ন ৩০ বিজিবি চেকপোস্টে অভিযান চালিয়ে টেকনাফ থেকে চট্টগ্রামগামী একটি ট্রাকে ৮২ হাজার পিস ইয়াবাসহ ট্রাক চালককে গ্রেফতার করা হয়েছে।